ঢাকা, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৪ মিনিট আগে
শিরোনাম

প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য কি শিক্ষকরাই দায়ী?

  জার্নাল ডেস্ক

প্রকাশ : ২২ ডিসেম্বর ২০১৭, ১৩:৫৫

প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য কি শিক্ষকরাই দায়ী?

প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা চলছে। কিন্তু তা বন্ধ হচ্ছে না। ফলে বাড়ছে হতাশা ও ক্ষোভ। এ প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি প্রশ্ন ফাঁসের জন্য শিক্ষকদের একাংশকে দায়ী করেছেন শিক্ষামন্ত্রী। এ বিষয়ে টেলিফোন ও ই-মেইলে প্রাপ্ত মতামত প্রকাশিত হলো আজ।

আমাদের দেশে বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে অনেক পদক্ষেপ গ্রহণ করা সত্ত্বেও আজো এর কোনো সুরাহা হচ্ছে না। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী এজন্য শিক্ষকদের একাংশকে দায়ী করেছেন মাত্র; কিন্তু মূল অপরাধীদের চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। কারণ কী? আসলে আমার মনে হয় শিক্ষা বিভাগের সাথে যারা জড়িত তাদের বেশিরভাগই অসত্। তাদের ছত্রছায়ায় আরো কিছু কুচক্রী মহল মুনাফা লাভের জন্য তাদের সাথে আঁতাত করে চলেছে। জাতিকে ধ্বংস করার কাজে তারা লিপ্ত রয়েছে। অতএব, যত দ্রুত সম্ভব এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিতে পারলে দিনের পর দিন এরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেই যাবে।

আলহাজ মো. হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী (হিফজু), হাউজিং স্টেট, রাজশাহী-৬২০২।

প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে অভিযুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করার পাশাপাশি প্রযুক্তির অপব্যবহার ঠেকানোও জরুরি বলে মনে করি। সাদিক রহিম, খিলগাঁও, বাসাবো, ঢাকা।

এতদিন শিক্ষকদের বাড়তি আয়ের প্রধান উত্স ছিল প্রাইভেট ও কোচিং বাণিজ্য। কিন্তু সম্প্রতি সরকারের নানাবিধ চাপ এবং শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সচেতনতার ফলে অনেকেই এই ধান্দাবাজি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। তথাপি তাদের মধ্যে উপরি কামাইয়ের একটি প্রবণতা রয়ে গেছে। বর্তমানে তারা ভিন্ন আয়ের পথ হিসেবে প্রশ্নপত্র ফাঁস করার কাজটিকে বেছে নিয়েছেন। ফলে প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়েও ফাঁস হচ্ছে প্রশ্নপত্র। মোহাম্মদ অংকন, শিক্ষার্থী, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ঢাকা

শুধু একদল শিক্ষকই নয়, প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে আরো কিছু অসাধু ব্যক্তিও জড়িত রয়েছে। এ সুবাদে বাজারে এখন বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র আলু-পটলের মতোই বলা যায় অবাধে বিকি-কিনি হয়। উপযোগ ভেদে ১০ হাজার থেকে ১০ লাখ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হয় এইসব প্রশ্নপত্র। কিন্তু উদ্বেগের ব্যাপার হলো—এ ব্যাপারে আদৌ কোনো পক্ষকে কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ করতে দেখা যায়নি। মো. ফিরোজ সোহাগ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

বাজারে জোর গুজব (অনেকের মতে সত্যি!) আছে, এদেশে প্রশ্নপত্র ফাঁসের বাণিজ্যিক হোতা একটি বিশেষ রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের ছত্রছায়ায় প্রতিষ্ঠিত নামিদামি কোচিং সেন্টারগুলো। আর সেটাই আজ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও ব্যক্তির মধ্যে সংক্রমিত হয়েছে ব্যাপক হারে। ভুঁইয়া কিসলু বেগমগঞ্জী, চৌমুহনী, হাজীপুর, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী

যেসব প্রশ্নপত্র পরীক্ষার দিন সকালে ফাঁস হয়, সেগুলির বেশিরভাগই শিক্ষকদের কারণে হয় বলে আমরা মনে করি। কিন্তু পরীক্ষার আগের রাতে যেগুলি ফাঁস হয়, সেগুলোর হোতা কারা— এ বিষয়টি সর্বাগ্রে স্পষ্ট হওয়া জরুরি। আব্দুল বাকী, সেনপাড়া, নোয়াখালী

শুধু প্রশ্নপত্র ফাঁসই নয়, গণহারে পাস, প্রাইভেট-কোচিং, নিন্মমানের গাইড, অপরিকল্পিত সৃজনশীল পদ্ধতি ও ব্যাপক হারে দুর্নীতির কারণে দেশের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই আজ অকার্যকর হয়ে পড়েছে। শিক্ষার এই বেহাল অবস্থার জন্য শীর্ষ কর্মকর্তারাই প্রধানত দায়ী। কারণ তাদের চরম অবহেলা, অদক্ষতা, ব্যর্থতা আর দায়িত্বহীনতার কারণেই দিন দিন এসব সংকট প্রকট হচ্ছে। বিপ্লব বিশ্বাস, ফরিদপুর

প্রশ্নপত্র ফাঁসের ব্যাপকতা এতটা প্রসারিত হয়েছে যে, শিক্ষামন্ত্রী পর্যন্ত শেষাবধি তা স্বীকার করেছেন। আঙুল তুলেছেন শিক্ষকদের প্রতি। তবে শতভাগ পাসের স্লোগানটাই মূলত প্রশ্নপত্র ফাঁসকে উসকে দিচ্ছে বলে আমি মনে করি। মুরাদ হোসেন, মধুখালী, ঝিকরগাছা, যশোর

প্রশ্নপত্র তৈরি থেকে শুরু করে পরীক্ষা কেন্দ্রে নেওয়া পর্যন্ত যে কোনো পর্যায় থেকে তা ফাঁস হতে পারে। সুতরাং এ ক্ষেত্রে শুধু শিক্ষকদের দায়ী করা সমীচীন নয়। সাব্বির, কুমিল্লা

প্রশ্নপত্র ফাঁসের নেপথ্যে শিক্ষকদের পাশাপাশি প্রেস মালিকরাও কোনো অংশে কম দায়ী নয়। তাছাড়া এখন আর প্রশ্নপত্রের জন্য খুব একটা কষ্টও করতে হয় না। ফেসবুকের মাধ্যমে তা ছড়িয়ে যায়। ডা. মো. জামিল রহমান, গোপালপুর, টাঙ্গাইল

প্রশ্ন ফাঁসের জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শিক্ষকরা দায়ী। সুতরাং আমরা অভিযুক্ত এসব শিক্ষকদের শাস্তি চাই। মো. ইফতেখার হোসেন লিটন, হাইমচর, চরভৈরবী

প্রশ্ন ফাঁসের জন্য শিক্ষকরাই দায়ী একথা নিঃসন্দেহে সত্যি। কেননা, বর্তমানে বহু শিক্ষকই বাণিজ্য নির্ভর হয়ে পড়েছেন। ক্লাসে সময় দেওয়ার পরিবর্তে তারা কোচিং নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন। এমনকি ছাত্র-ছাত্রীদেরও কোচিং করার জন্য প্রভাবিত করতে দ্বিধা করেন না মোটেই। মো. হানিফ মিয়া, মনেশ্বর লেন, হাজারীবাগ, ঢাকা

প্রশ্ন ফাঁসের নেপথ্যে শিক্ষকদের দায়ী করা হলেও মূলত এর সঙ্গে অন্যরাও জড়িত রয়েছে বলে আমরা মনে করি। মো. আব্দুর রাজ্জাক নাছিম, নির্বাহী পরিচালক, স্বাধীন জীবন, চান্দাইকোনা, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ

আমি ব্যক্তিগভাবে মনে করি, প্রশ্নপত্র ফাঁসে শিক্ষক জড়িত নয়। যেহেতু শিক্ষকরা প্রশ্নপত্র ছাপান না। প্রিন্টিং প্রেসের কর্মচারীরা অর্থের লোভে প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছেন। যার প্রমাণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পেয়েছি। সুতরাং প্রশ্নপত্র ছাপানোর জন্য নিরাপত্তাসহ পুলিশ সুপারের সামনে প্রশ্ন ছাপানো হোক। ফাহাদ, যশোর, কাজীপাড়া

প্রশ্ন ফাঁসের ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী এভাবে ঢালাওভাবে কথা বলে নিজের দায় এড়াতে পারেন না মোটেই। এতে প্রশ্ন থেকে যায়, তাহলে তিনি কিভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় চালাচ্ছেন যে, এভাবে কতিপয় শিক্ষক প্রশ্ন ফাঁসের মতো চরম অনৈতিক কাজে লিপ্ত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন? তাছাড়া তিনি যদি মনে করেন, প্রশ্ন ফাঁসকারীদের নিয়ন্ত্রণ করা তার পক্ষে সম্ভব নয়, তবে কেন তিনি পদত্যাগ করছেন না? সাইফুল ইসলাম তানভীর, বারিধারা, গুলশান, ঢাকা

প্রশ্ন ফাঁস এখন যেন স্বাভাবিক নিয়মে পরিণত হয়ে গেছে। কোনোভাবেই তা রোধ করা যাচ্ছে না। আসলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণেই মূলত এমনটা হচ্ছে বলে আমরা মনে করি। মৌ, মতিঝিল, ঢাকা

কাউকে দায়ী না করে যথাযথ তদন্ত করে অভিযুক্তদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করলেই তবে প্রশ্ন ফাঁস বন্ধ হবে বলে আমরা মনে করি। আবু তাহের, শ্যামলী, ঢাকা

প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা এখন প্রাথমিক পর্যায়ে পর্যন্ত নেমে গেছে। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আব্দুল কুদ্দুস, পিরোজপুর, বরিশাল

প্রশ্ন ফাঁসের জন্য আমিও মনে করি শিক্ষকরাই কোনো না কোনোভাবেই দায়ী। কেননা, বর্তমানে প্রশ্নপত্র বেশি ফাঁস হয় কোচিং সেন্টার থেকে। আর এসব কোচিং সেন্টার চালান বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামি-দামি শিক্ষকরাই। সুতরাং শর্ষের মধ্যেই যদি ভূত থাকে, তবে তা দিয়ে কি আর ভূতের চিকিত্সা হয়! মো. বারেকুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা, উত্তরা, ঢাকা

প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য মূলত শিক্ষকরাই দায়ী। কেননা, তারা তাদের কোচিং বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতেই মূলত এসকল অপকর্ম করে থাকেন। আর ভালো ফলের আশায় কিছু কিছু ছাত্র-ছাত্রীও ঐ শিক্ষকদের প্রলোভনে প্রলুদ্ধ হয়। সুতরাং পরিস্থিতির উন্নয়নে কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন জরুরি বলে আমরা মনে করি। মো. আমজাদ হোসেন আলতাফ, অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী, বেগুনটাল, টাঙ্গাইল

প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী কতিপয় শিক্ষককে দায়ী করেছেন। অথচ দুদক তাদের প্রতিবেদনে বলেছে প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য বিজিপ্রেস থেকে পরীক্ষা কেন্দ্র পর্যন্ত কর্মরত আরো অনেকেই দায়ী। যে বা যারাই দায়ী হোক, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিবেন বলে আমরা আশা করি। আজহারুল ইসলাম সরকার, আহ্বায়ক, শিক্ষঐক্য, নরসিংদী

প্রশ্ন ফাঁসের জন্য শিক্ষকদের একাংশকে শুধু দায়ী করলেই চলবে না। তাদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে শাস্তিরও বন্দোবস্ত করতে হবে। এ কে এম শাহজাহান, সভাপতি, বিজ্ঞান সমিতি, নরসিংদী

আমরা এতদিন এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার খবর জানতাম; কিন্তু এখন প্রথম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষারও প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়। সত্যিই তা দুঃখজনক। মো. মোকাদ্দেস হোসাইন সুহান, পাঙ্গাসি, চাঁদপাড়া, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ

প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে নানা রকম জল্পনা-কল্পনাসহ ব্যাপক সমালোচনা লেগেই আছে। মূলত এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতার কারণেই এই অনিয়ম দিনের পর দিন টিকে রয়েছে বলে আমরা মনে করি। রাসেল আহমেদ, মুগদা , ঢাকা

প্রশ্ন ফাঁসের নেপথ্যে নানা শক্তির হাত রয়েছে। সুতরাং দেশ থেকে প্রশ্ন ফাঁস রোধ করতে এসব অপশক্তির বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম রুখে দাঁড়ানো জরুরি বলে আমরা মনে করি। মো. রবিউল হোসেন রবি, স্বদেশ সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন, ঢাকা

দিনে দিনে প্রশ্ন ফাঁসের মাত্রা বেড়েই চলেছে। অথচ শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে বরাবরের মতোই নির্বিকার রয়েছেন। সত্যিই তা দুঃখজনক। মো. খায়রুল ইসলাম (ফুল), আরাপপুর, ঝিনাইদহ

দেশব্যাপী প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে ব্যাপক আলোচনার ঝড় উঠেছে। ইতোমধ্যে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় শিক্ষকদের একটি অংশকে দায়ী করেছেন স্বয়ং শিক্ষামন্ত্রী। কিন্তু আমাদের প্রশ্ন হলো-শুধু কারো দিকে অঙুলি তুললেই কি এ প্রবণতা বন্ধ হয়ে যাবে? শাহ মোহাম্মদ হেলালউদ্দিন হিরো, কালিহাতি, টাঙ্গাইল

প্রশ্নপত্র ফাঁসের নেপথ্যে শিক্ষকরা ছাড়াও বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জড়িত রয়েছেন। সুতরাং এককভাবে কাউকে দোষারোপ না করে আগে কুশীলবদেরই শাস্তির আওতায় আনতে হবে। সালমা আফরোজ, নিবেদিতা মহিলা হোস্টেল, ফার্মগেট, ঢাকা

প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে যে বা যারাই জড়িত থাকুক, তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সক্রিয় ভূমিকা প্রত্যাশা করছি। সুলতানা জামান, মানিকনগর, ঢাকা

যেভাবে দেশে প্রশ্ন ফাঁসের অপসংস্কৃতি চালু হয়ে গেছে, তাতে মনে হয় শিক্ষা ব্যবস্থার বারোটা বাজতে আর দেরি নেই। অ্যাডভোকেট এস কে মো. রমিউজউদ্দিন, কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা

আমরা চাই, অচিরেই দেশে যে কোনো প্রশ্ন ফাঁস বন্ধ হোক। তবে এ দায়িত্বটি শিক্ষা মন্ত্রণালয়কেই নিতে হবে। শুধু অন্যের উপর দায় চাপালে চলবে না। সুগন্ধী আক্তার, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা

প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে নানা সমালোচনা হলেও কোনোভাবেই এটাকে বন্ধ করা যাচ্ছে না। ফলে তৈরি হচ্ছে হতাশা ও ক্ষোভ। অন্যদিকে সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী স্বয়ং এ ব্যাপারে কিছু সংখ্যক শিক্ষককে দায়ী করেছেন। আমাদের প্রত্যাশা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নতুন করে ঢেলে সাজানো হোক। যারা প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। মাসুম আহমেদ, শিকড় সন্ধানে, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা

প্রশ্ন ফাঁসের জন্য অবশ্যই শিক্ষকরা দায়ী। মূলত তাদের পরিচালিত কোচিং সেন্টারগুলোকে টিকিয়ে রাখতেই তারা এমনটি করছে। সুতরাং প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে সর্বাগ্রে অবৈধ কোচিংগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি বলে আমরা মনে করি। শাবনাজ শাহানা, কমলাপুর, ঢাকা

সূত্র: ইত্তেফাক

  • সর্বশেষ
  • পঠিত