ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৩৫ মিনিট আগে
শিরোনাম

শীতকালীন অলিম্পিকে জমকালো আয়োজন

শীতকালীন অলিম্পিকে জমকালো আয়োজন

আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে শীতকালীন অলিম্পিক। এ উপলক্ষে জমকালো আয়োজনে, গ্রীসে হয়ে গেলো মশাল হস্তান্তর। উত্তর কোরিয়ার রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক আক্রমণের শঙ্কা সত্ত্বেও, সফলভাবে এই বিশ্ব আসর আয়োজনের প্রত্যাশা করছে দক্ষিণ কোরিয়া।

অলিম্পিক। বিশ্ব জুড়ে অ্যাথলিটদের জন্য এক প্রতীক্ষার নাম। ক্যারিয়ারে একটি অলিম্পিক পদক জিততে মরিয়া হয়ে থাকেন অ্যাথলেটরা। আবার উসাইন বোল্ট-মাইকেল ফেলপসদের ছোঁয়ায় নতুন রূপে সাজে অলিম্পিক্সের ইতিহাস।

এ এমনই এক মহাসমারোহ, যাতে শুধু প্রতিযোগিতাই থাকেনা। শুরুর অনেক আগেই শুরু হয় অলিম্পিক অলংকারে সজ্জিত হবার প্রয়াস। মহামঞ্চে ট্র্যাক বা পুলে প্রতিযোগিতার ঝড় ওঠার অনেক আগে থেকেই ঘটা করে চলে আয়োজন।

২০১৮ শীতকালীন অলিম্পিককে সামনে রেখে গ্রীসে এরই মধ্যে হয়ে গেছে মশাল হস্তান্তর। ১৮৯৬ সালে আধুনিক যুগের প্রথম গেমসের ভেন্যু মার্বেল স্টেডিয়ামে এ উপলক্ষে ছিলো জমকালো আয়োজন। এর আগে, সপ্তাহব্যাপী গ্রীসে মশাল বহন শেষে, প্রাচীন অলিম্পিক্সের আঁতুড়ঘরে অ্যাক্রোপলিস পাহাড়ের দুর্গে এক রাত রাখা হয় মশালটি। এবারের শীতকালীন অলিম্পিকের মশাল বাহক ছিলেন কোরিয়ান অলিম্পিক স্পিড স্কেটিংয়ের মেডেল জয়ী কিম কি হুন।

গ্রীক ও দক্ষিণ কোরিয়ান পতাকায় যে আভার প্রতিবিম্ব তৈরি হয়, তা শত বছরের পুরনো। তারপরও, নতুন এক আবহে সাজে চারপাশ। শান্তি ও সৌহার্দ্যের বার্তা বিশ্ব দরবারে পৌঁছানোর আমন্ত্রণ জানিয়েই চলে মশাল হস্তান্তর অনুষ্ঠান।

আগামী বছর ৯ থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পাওংচ্যাংয়ে অনুষ্ঠিত হবে এই আসর। এর আগে ১৯৮৮ সালে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক ও ২০০২’এ ফুটবল বিশ্বকাপের যৌথ আয়োজক ছিলো দক্ষিণ কোরিয়া। দু'টি আসরেই উত্তর কোরিয়ার হামলার আশঙ্কা ছিলো। দুই দেশের মাঝে উত্তপ্ত সম্পর্কের কারণে সেই শঙ্কা আছে এবারও।

  • সর্বশেষ
  • পঠিত