ঢাকা, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৩ মিনিট আগে
শিরোনাম

বিএসএমএমইউ’র ১০০ বছরের মাস্টার প্ল্যান হচ্ছে

  নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ০৫ মে ২০২১, ১৯:২০

বিএসএমএমইউ’র ১০০ বছরের মাস্টার প্ল্যান হচ্ছে
সংগৃহীত ছবি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ৫০ থেকে ১০০ বছরের জন্য মাস্টার প্ল্যান করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের পুরাতন ভবনসমূহ ভেঙ্গে প্রয়োজনীয় নতুন ভবন নির্মাণ করা হবে।

বুধবার বিএসএমএমইউ’র শহীদ ডা. মিল্টন হলে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান, সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির বিষয়ে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেন উপাচার্য।

এদিকে উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের এ-ব্লকের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী পরিদর্শন করেন এবং কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী কমিটির সাথে সভা করেন।

উপাচার্য বলেন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরীর সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের লাইব্রেরী সমূহের সাথে সংযোগ স্থাপন করে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। ছাত্র ও শিক্ষকদের শিক্ষা ও গবেষণায় সহায়ক সফটওয়ারের ব্যবস্থা করা, উন্নতমানের আর্কাইভ তৈরি, মেডিকেল শিক্ষা বিষয়ক প্রয়োজনীয় বইসমূহ সংগ্রহ করা ইত্যাদির মাধ্যমে এই লাইব্রেরীকে আরো উন্নত করা হবে।

এছাড়া উপাচার্য তার কার্যালয়ে প্রশাসনিক মিটিং, বারডেমের হৃদরোগ বিষয়ক চিকিৎসকবৃন্দ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্ট গ্রাজুয়েট মেডিকেল অফিসারদের সাথে সভা করেন। এছাড়াও উপাচার্য বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের স্ট্যান্ডিং কমিটির ২৬৭তম সভায় অংশগ্রহণ করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন- বিএসএমএমইউ’র উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোশাররফ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল, গ্রন্থাগারিক অধ্যাপক ডা. মো. হারিসুল হক প্রমুখ।

এদিকে বিএসএমএমইউ’র জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত মজুমদারের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কনভেনশন সেন্টারে বুধবার মোট ১৪০০ জন করোনা দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। বেতার ভবনের পিসিআর ল্যাবে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৩৯১৫৫ জনের করোনা টেস্ট করা হয়েছে। বেতার ভবনের ফিভার ক্লিনিকে এখন পর্যন্ত ৯৩৯৮৫ জন রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। আর করোনা ইউনিটে ৮৪৯৮ জন রোগী সেবা নিয়েছেন। ভর্তি হয়েছেন ৪৮০০ জন। সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ৪০৬২ জন। বর্তমানে ভর্তি আছেন ৯৩ জন রোগী ও আইসিইউতে ভর্তি আছেন ১১ জন রোগী।

বাংলাদেশ জার্নাল/এমআর/আরএ

  • সর্বশেষ
  • পঠিত