ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৩২ মিনিট আগে
শিরোনাম

ভাসানচর আর্ন্তজাতিক স্বীকৃতি পাচ্ছে, চুক্তি সই আজ

ভাসানচর আর্ন্তজাতিক স্বীকৃতি পাচ্ছে, চুক্তি সই আজ
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ফাইল ছবি।

নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ভাসানচরকে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়স্থল হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেবে জাতিসংঘ। এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে জাতিসংঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক আজ সই হবে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শনিবার দুপুরে এই চুক্তি সই হবে। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘের পক্ষে ইউএনএইচসিআর সই করবে।

এর মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে ভাসানচর নিয়ে সব ধরনের দূরত্ব দূর হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ চুক্তির ফলে জাতিসংঘ ভাসানচরে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের সব ধরণের সাহায্য দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরণের মানবিক কার্যক্রমও পরিচালনা করবে।

ভাসানচরে ইতিমধ্যে প্রায় ২০ হাজারের মতো রোহিঙ্গা নেওয়া হয়েছে। আগামী এপ্রিলের মধ্যে আরও ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে সেখানে নেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।

গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে লাখ লাখ রোহিঙ্গা কক্সবাজারে এসে আশ্রয় নিতে থাকে। এর আগেও বিভিন্ন সময় দলে দলে রোহিঙ্গারা এসে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়। এতে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা নাগরিক এখন কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরগুলোতে অবস্থান করছে।

বারবার চেষ্টা করেও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে না পারায় কক্সবাজারের সামাজিক সমস্যা সৃষ্টির প্রেক্ষাপটে তাদের একটি অংশকে হাতিয়ার কাছে মেঘনা মোহনার দ্বীপ ভাসানচরে স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু করে সরকার। ১৩ হাজার একর আয়তনের ওই চরে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করে এক লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। গত বছরের ৪ ডিসেম্বরে ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর শুরু হয়। এ পর্যন্ত ছয় দফায় ১৮ হাজার ৩৩৪ জন শরণার্থীকে স্থানান্তর করেছে সরকার।

রোহিঙ্গাদের আশ্রয়স্থল হিসেবে ভাসানচরকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক মহল এবং

গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে লাখ লাখ রোহিঙ্গা কক্সবাজারে এসে আশ্রয় নিতে থাকে। এর আগেও বিভিন্ন সময় দলে দলে রোহিঙ্গারা এসে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়। প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা নাগরিক এখন কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরগুলোতে অবস্থান করছে।

বারবার চেষ্টা করেও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে না পারায় কক্সবাজারের সামাজিক সমস্যা সৃষ্টির প্রেক্ষাপটে তাদের একটি অংশকে হাতিয়ার কাছে মেঘনা মোহনার দ্বীপ ভাসানচরে স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু করে সরকার।

১৩ হাজার একর আয়তনের ওই চরে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করে এক লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

গত বছরের ৪ ডিসেম্বরে ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর শুরু হয়। এ পর্যন্ত ছয় দফায় ১৮ হাজার ৩৩৪ জন শরণার্থীকে স্থানান্তর করেছে সরকার।

বাংলাদেশ জার্নাল/এমজে

  • সর্বশেষ
  • পঠিত