ঢাকা, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৯ মিনিট আগে
শিরোনাম

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সর্ব সাধারণের শুভেচ্ছা বার্তা

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সর্ব সাধারণের শুভেচ্ছা বার্তা
ছবি: প্রতিনিধি

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গত ২০ মে দলের ভ্যারিফাইড ফেসবুক পেজে শুভেচ্ছা বার্তার আহ্বান করা হয়। এতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দলের ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা ও সুপারিশ চাওয়া হয়। আহ্বানে সাড়া দিয়ে হাজার হাজার ভিডিও প্রদান করা হয়। এরমধ্যে কিছু ভিডিও আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে প্রকাশও করা হয়েছে।

রংপুরের ছদ্মপুষ্করিনী মিনি স্টেডিয়ামের সামনে দাঁড়িয়ে এএফসি মহিলা ফুটবল দলের কোচ মো. মিলন মিয়া বলেন, আমি এমন একটি স্থাপনার সামনে দাঁড়িয়ে যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একটি উপহার। রংপুরের ছদ্মপুস্কনীর নারী ফুটবলারদের জন্য একটি মিনি স্টেডিয়াম। এটি পাওয়ায় এখানকার আপামর জনতা, ক্রীড়া প্রেমী, ক্রীড়া মোদি ও সকল স্তরের ক্রীড়াঙ্গনের মানুষ খুশি। এখান থেকে ১০-১২ জন নারী ফুটবলার বিভিন্ন বয়স ভিত্তিক জাতীয় দলে খেলেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখানকার ছয় জন নারী ফুটবলারকে নগদ ১০ লাখ টাকা দেন ও এই এলাকাটিকে পরিবর্তন করে দিয়েছেন। এটি ইতিহাসে বিরল। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্য শুভকামনা ও দলের জন্য শুভকামনা। সেইসঙ্গে আশা করছি আমরা চাই এই সরকার আবারও ক্ষমতায় আসুক। বাংলার ক্রীড়াঙ্গনে উন্নয়ন করুক। যেন বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারি।

পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিক্ষার্থী শাহাব উদ্দীন শিহাব বলেন, পটুয়াখালীসহ দক্ষিণ অঞ্চলের ৬০ লাখ মানুষের প্রাণের দাবি ছিলো পটুয়াখালীতে একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন করা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি জেলার কলাপাড়ার এক জনসভায় আজকের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ করার ঘোষণা দেন। পরবর্তী অনুমোদনের ধারাবাহিকতায় দেশের ২৪তম মেডিকেল কলেজ হিসেবে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম শুরু হয়। এতে এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের চিকিৎসা নিতে জেলার বাহিরে আর যেতে হয় না।

তিনি বলেন, আমরা দল বুঝি না, পক্ষ আর বিপক্ষ বুঝি না। সাধারণ মানুষ যা বুঝে সেটা জীবন মানে উন্নয়ন আর মৌলিক চাহিদা- খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, বাসস্থান এবং চিকিৎসা। যা কিনা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশাল অবদান রেখেছেন৷ বলার অপেক্ষা রাখে না বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীন এ দেশ এবং তার এই সুযোগ্য কন্যার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছি অর্থনৈতিক মুক্তির পথে৷ সেই আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি চাই শেখ হাসিনার হাতে দেশের উন্নয়ন এবং অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক। এগিয়ে যাক আমার সোনার বাংলাদেশ।

রংপুর সদরর ইউডিসির নারী উদ্যোক্তা মোসাম্মদ দিলরুবা বলেন, একজন নারী উদ্যোক্তা হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। কারণ উনি যে বাংলাদেশকে ডিজিটাল করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন তার বাতিঘর হচ্ছে ইউডিসি। গ্রামীণ যে দরিদ্র মহিলারা আছে। এখানে কাজ করে তাদের হাতের কাজ থেকে শুরু করে নকশি কাঁথাসহ এ ধরণের অনেক কাজ আছে। সেই কাজগুলো ছবি তুলি। তারপর ১০১ প্ল্যাটফর্মে পাঠাই। ওখানে ছবি দেখার পর গ্রাহকেরা পছন্দ করে তাদের ইচ্ছা মতো ক্রয় করতে পারছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, আগামীতে যেন সরকার গঠন করে উনাকেই আবার পাশে পাই। এই উদ্যোগে যেন উনি আরও সফলতা লাভ করতে পারেন।

এমন অসংখ্য শুভেচ্ছা বার্তা প্রদান করা হয়েছে যা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রকাশ করেছে দলটির ওয়েব টিম।

বাংলাদেশ জার্নাল/এআর

  • সর্বশেষ
  • পঠিত