ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৪৩ মিনিট আগে
শিরোনাম

সংসদে এমপি আনোয়ার হোসেন খান

এই বাজেট জনকল্যাণমুখী

  সংসদ প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২৬ জুন ২০১৯, ২০:২৩  
আপডেট :
 ২৬ জুন ২০১৯, ২২:২৬

এই বাজেট জনকল্যাণমুখী

২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটকে জনকল্যাণমুখী বলে মন্তব্য করেছেন লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনের সরকারদলীয় এমপি ড. আনোয়ার হোসেন খান। বুধবার সংসদে বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

আনোয়ার হোসেন খান বলেন, এবারের প্রস্তাবিত বাজেট একটি গণমুখী এবং জনকল্যাণমুখী বাজেট। এই বাজেট একটি স্মার্ট বাজেট। দেশের উত্তর-দক্ষিণ পূর্ব-পশ্চিম সব অঞ্চলের কেউ বাদ পড়েনি। দেশের কৃষক, কামার, জেলে, তাঁতি, ব্যবসায়ী, বেধে, হিজড়া, ডাক্তার, শিক্ষক ও ইঞ্জিনিয়ারসহ সব মানুষের চাহিদা বিবেচনা করে এ বাজেট প্রস্তুত করা হয়েছে। আর প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের লক্ষ্যমাত্রা পুরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

এবারের বাজেটের নতুন এক চমক হলো তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে ও পেনশনের আওতায় আনার পরিকল্পনা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য বীমা, কৃষকের জন্য শষ্যবীমা চালুর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

ড. আনোয়ার হোসেন খানের পুরো বক্তব্য তুলে ধরা হলো:

মাননীয় স্পিকার আপনাকে ধন্যবাদ। ধন্যবাদ জানাই মাননীয় মন্ত্রীসহ সব সংসদ সদস্যকে। লাল সবুজের দেশ বাংলাদেশ—আমি স্মরণ করতে চাই এই লাল সবুজের বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, ইতিহাসের মহানায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।

আমি স্মরণ করতে চাই ১৫ আগস্ট ঘাতকের গুলিতে নিহত বঙ্গবন্ধু পরিবারের সবাইকে। আমি স্মরণ করতে চাই স্বাধীনতাযুদ্ধের সব মুক্তিযোদ্ধাকে। ৩০ লাখ শহীদ, ২ লাখ মা-বোনদের; যাদের ইজ্জত ও জীবনের বিনিময়ে আমাদের এই মহান স্বাধীনতা। আমি শ্রদ্ধা জানাতে চাই ৫২’র ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সব শহীদকে এবং জেলহত্যার জাতীয় চার নেতাকে। আমি শ্রদ্ধাভরে কৃতজ্ঞতা জানাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে। আমি মনে করতে চাই এবং সালাম জানাতে চাই আমার নির্বাচনী এলাকা, লক্ষ্মীপুর-১ রামগঞ্জের জনসাধারণকে। গত ৩০ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে বাঙালি জাতীর ভোট ও ভাতের অধিকার রক্ষায় এবং বাংলাদেশকে নিম্ন আয় থেকে মধ্য আয়ে ধরে রাখার জন্য ১৬ কোটি মানুষ এক হয়ে সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে চতুর্থবারের মতো নৌকায় ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করায় বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষকে আমি অভিনন্দন জানাই।

এই ১৬ কোটি বাঙালি জাতি বুঝতে পেরেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকার না হলে দেশ জঙ্গিবাদে পরিণত হবে, মধ্যম আয় থেকে দেশ ছিটকে পড়বে। বিধাব ভাতা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সব সামাজিক কর্মকাণ্ড ব্যাহত হবে। উন্নয়নের সব কাঠামো বন্ধ হয়ে যাবে। যার প্রেক্ষাপটে ১৬ কোটি জনগণ এক হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে।

মাননীয় স্পিকার

নতুন সরকারের নতুন বাজেট। ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে। এবারের প্রস্তাবিত বাজেট একটি গণমুখী এবং জনকল্যাণমুখী বাজেট। এই বাজেট একটি স্মার্ট বাজেট। দেশের উত্তর-দক্ষিণ পূর্ব-পশ্চিম সব অঞ্চলের কেউ বাদ পড়েনি। দেশের কৃষক, কামার, জেলে, তাঁতি, ব্যবসায়ী, বেধে, হিজড়া, ডাক্তার, শিক্ষক ও ইঞ্জিনিয়ারসহ সব মানুষের চাহিদা বিবেচনা করে এ বাজেট প্রস্তুত করা হয়েছে। আর প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের লক্ষ্যমাত্রা পুরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

এবারের বাজেটের নতুন এক চমক হলো তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে ও পেনশনের আওতায় আনার পরিকল্পনা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য বীমা, কৃষকের জন্য শষ্যবীমা চালুর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

বাজেটের আকার ও আয়তন নিয়ে ২০০৫-০৬ অর্থবছরে তৎকালীন বিএনপি সরকারের বাজেট ছিল ৬৪ হাজার কোটি টাকা আর ২০১৯-২০ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা; যা বাজেটে এক নতুন ইতিহাস। যা সে সময়ের তুলনায় আটগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৫ সালে বিএনপির বিদুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৪ হাজার ৩৮৫ মেগাওয়াট, আজ উৎপাদন ক্ষমতা দাড়িয়েছে ২১ হাজার ৬২৯ মেগাওয়াট। বর্তমানে দেশের ৯৩ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা ভোগ করে।

মাননীয় স্পিকার ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে তথ্য প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি হচ্ছে। সারা দেশে ২৮টি হাইটেক পার্ক হচ্ছে। গত বছর বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বে ৫৭তম দেশ হিসেবে স্যাটেলাইট সম্বলিত দেশে উন্নীত হয়েছে। এ অর্জন বাংলাদেশকে বিশ্ব আঙ্গিনায় মুখ উজ্জ্বল করেছে।

কোনো জাতির চলার পথ সবসময় সহজ ও সরলরেখার হয় না, আসে নানা বাধা ও বিপত্তি। কিন্তু আমাদের রয়েছে রুখে দাঁড়াবার ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার অমিত শক্তি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ইতিহাসের সাহসী সন্তানরা উপহার দিয়েছিল এই স্বাধীন বাংলাদেশ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার নির্দেশিত পথেই নিয়ে যাচ্ছেন আমাদের বাংলাদেশকে একের পর এক সিঁড়ি ভেঙে অনন্য উচ্চতায়।

মাননীয় স্পিকার সারাবিশ্বে ও অভ্যন্তরীণ নানা প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতির যে স্থিতিশীলতা ও ভারসাম্য রেখেছে, যা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ নেতৃত্বের কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও হার ধরা হয়েছে ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ এবং মাথাপিছু আয় হবে ১ হাজার ৯০৯ মার্কিন ডলার। মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে প্রায় ৭৩ শতাংশ। শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৭২ শতাংশ হয়েছে।

বিগত ১০ বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগে অর্জিত যেসব প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন করা হয়েছে, এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিতে চাই। অনেক সাফল্য অর্জন হয়েছে স্বাস্থ্যসেবায় ৬ হাজার মানুষের জন্য একটি করে ক্লিনিক স্থাপন, বিনামূল্যে ওষুধ প্রদান করা হচ্ছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ১ লাখ ৮২ হাজার ৩৯টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা করা হয়েছে। বছরের শুরুতে বিনামূল্যে বই বিতরণ, বহু স্কুল এবং কলেজকে সরকারীকরণ করা হয়েছে। ৪০ লাখ মানুষকে বয়স্কভাতা প্রদান করা হয়েছে। ১০ টাকা মূল্যে চাল বিতরণ করা হচ্ছে এবং নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হয়েছে।

মাননীয় স্পিকার

রেল খাতে বিগত ১০ বছরে ৩৭২ কিলোমিটার নতুন রেললাইন নির্মাণ করা হয়েছে। ৯৩টি রেল স্টেশন স্থাপন করা হয়েছে। রেলওয়ের সার্বিক উন্নয়নে সরকার ৫ লাখ ৫৩ হাজার ৬৬২ কোটি ব্যয়ে ২০১৬-২০৪৫ পর্যন্ত ৩০ বছরব্যাপী মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

সড়ক ও জনপথ খাতে ৬ হাজার ১৭১ কিলোমিটার মহাসড়ক প্রশস্ত এবং ৪ হাজার ৮৬৯ কিলোমিটার মহাসড়ক কারপেটিং করা হয়েছে। ৪৭১ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়কে চার লেনে উন্নীত করা হয়েছে।

শিগগিরই চালু হতে যাচ্ছে ঢাকায় মেট্রে রেল। ৬ কাচপুর, মেঘনা ও গোমতী সেতুকে চার লেনে উন্নীত করা হয়েছে। মাননীয় স্পিকার নৌ-পথে, বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে সমুদ্র পথ ও নদী পথ এবং স্থবন্দরের মান উন্নয়ন ও আধুনীকরণের লক্ষ্যে সরকার ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথের নাব্যতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে ড্রেজিং কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

মাননীয় স্পিকার আকাশ পথ ও বিমানবন্দর দিন দিন বড় হচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের আকাশপথ। বিমানের বহরে যুক্ত হচ্ছে অত্যাধুনিক ডিমলাইনারসহ নতুন নতুন উড়োজাহাজ। এ ছাড়া করেকটি বিমানবন্দরকে আধুনীকরণের পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে।

মাননীয় স্পিকার ‘গ্রাম হবে শহর’ স্লোগান সামনে রেখে বর্তমান সরকার পল্লি উন্নয়নকে রেখেছে অগ্রাধিকার তালিকায়। পল্লি এলাকায় প্রতিটি গ্রামকে আধুনিক শহরের সব সুবিধাদি প্রদান এবং নাগরিক মান-উন্নয়নের লক্ষ্যে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মাননীয় স্পিকার, আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্পের মাধ্যমে ২০২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে দারিদ্রবিমোচনের কাজ চলছে।

সম্প্রতি বিএনপির একজন সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য এই মহান পবিত্র সংসদে দাঁড়িয়ে অশ্লীল বক্তব্য প্রদান করেন, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। একজন ব্যারিস্টার হয়ে নির্বাচিত সংসদকে কীভাবে অবৈধ বলে, তা আমার বোধগম্য নয়। তিনি তো ভোটে নির্বাচিত নয় সংরক্ষিত আসনে নির্বাচিত। তিনি গণতন্ত্রে কথা বলেন, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে কথা বলেন, বেগম জিয়ার মুক্তি নিয়ে কথা বলেন, বেগম জিয়া কারাগারে আছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়েরকৃত মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে। বিএনপির ব্যারিস্টার সংসদ সদস্য হয়ে এই বিষয়টি জানা উচিত।

মাননীয় স্পিকার মূলত দেশের গণতন্ত্র হরণ শুরু হয় ১৫ আগস্ট কালো রাত্রে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে খন্দকার মোশতাকের মাধ্যমে পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসেন জেনারেল জিয়া। বিচারপতি সায়েমকে সরিয়ে তিনি নিজেই প্রেসিডেন্ট হন। এরপরে ১৯৭৭ সালের হ্যাঁ ও না ভোটের মাধ্যমে ভোট করে নিজেকে প্রেসিডেন্ট জায়েজ করেণ। এর ফলে ভোটের পদ্ধতী পরিবর্তন করে ফেলে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়। ঠিক একই কায়দায় বেগম খালেদা জিয়ার ও ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করেন; যা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্যতম নির্বাচন

মাননীয় স্পিকার

৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনে ১১ বিএনপির ???? রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকে রাখার জন্য একাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে

সম্মানজনক আসন না পাওয়ার নির্বাচনকে নিয়ে নানা সময় নানান কথা বলে যাচ্ছে । একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় তারেক জিয়া লন্ডনে ও দুবাই বসে এবং বিএনপির অন্য নেতারা ঢাকার পুরানো পল্টনে বসে কোন আসনে কে নির্বাচন করবে, তা ঠিক করতে না পেরে প্রতিটি আসনে ২- ৩ জনের বেশি প্রার্থী ঠিক করে নমিনেশন বাণিজ্য করেছন। এমনকি তারা কে কোথায় নির্বাচন করবে, ঠিক নির্বাচনের ১৫ দিন আগেও ঠিক করতে পারেনি। যার প্রেক্ষাপটে তাদের আসন সংখ্যা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবার নিচে।

মাননীয় স্পিকার

আমার নির্বাচনী এলাকা লক্ষ্মীপুর-১ রামগঞ্জ। অত্যন্ত অবহেলিত এই এলাকার রাস্তা-ঘাটের অবস্থা খুবই নাজুক। তাই সব রাস্তা ঘাটের সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি। আমার এলাকায় কোনো কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নেই। দেশের দক্ষ জনশক্তি তৈরি করার জন্য আমার এলাকার

যুবকদের জন্য যুব-প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা অতিব প্রয়োজন । এ ছাড়াও গ্যাস লাইন সরবরাহ, খালসমূহ দখলমুক্ত ও রেললাইন স্থাপন করার জোর দাবি জানাচ্ছি।

মাননীয় স্পিকার সময় এখন আমাদের, সময় এখন বাংলাদেশের, সময় এখন উন্নত বাংলাদেশ গড়ার, এখন সময় বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য নয়। সময় এখন ১৬ কোটি মানুষের। আমি বিশ্বাস করি ২০৩০ এবং ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের কাছে এক অবিস্মরণীয় বাংলাদেশ। আমরা মাথা নত করব না বিএনপি-জামায়াত, জঙ্গিবাদ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কাছে।

আমরা গড়ব দেশ, গড়ব আমরা বাংলাদেশ। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।

  • সর্বশেষ
  • পঠিত