ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ২৬ মিনিট আগে
শিরোনাম

শিক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর নতুন ঘোষণা

  জার্নাল ডেস্ক

প্রকাশ : ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৬:১৮  
আপডেট :
 ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৬:৩৯

শিক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর নতুন ঘোষণা
ফাইল ছবি

২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে ডিজিটাল একাডেমি অ্যান্ড সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে উদীয়মান চাকরির বাজারের কথা বিবেচনা করেই এমন ঘোষণা দেন তিনি।

আরো পড়ুন: অবশেষে বরখাস্ত হলেন সেই শিক্ষক

বুধবার নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের ৭৫তম সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে সংস্থাটির সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত ‘ডিজিটাল কো-অপারেশন : অ্যাকশন টুডে ফর ফিউচার জেনারেশন’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের ভার্চুয়াল বৈঠকে প্রচারিত ভিডিও বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন।

আরো পড়ুন: প্রাথমিকের যে বড় অঙ্কের টাকা তুলে নিচ্ছে মন্ত্রণালয়

শেখ হাসিনা বলেন, ‘কভিড-১৯ মহামারি ডিজিটাল সেবার শক্তি প্রকাশের পাশাপাশি বিশ্বে ডিজিটাল বৈষম্যের স্বরূপও উন্মোচন করেছে। বিশ্বের অর্ধেক মানুষেরই মৌলিক ইন্টারনেট সেবায় প্রবেশাধিকার নেই। আমাদের অবশ্যই এই বৈষম্য দূর করতে হবে।’

আরো পড়ুন: প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার পূর্বপ্রস্তুতিতে যে ৯ নির্দেশনা

২০২১ সালের মধ্যে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্যের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে ডিজিটাইজেশনের জন্য সরকারের উদ্যোগের ফলে ইন্টারনেট সেবা গ্রহণের দিক দিয়ে বড় ধরনের উল্লম্ফন ঘটেছে। মোট ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ কোটি ৩৪ লাখের ওপরে। আমাদের ডিজিটাইজেশন আমাদের জনগণকে ‘চেঞ্জ-মেকারের’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে বিশাল সুযোগ করে দিয়েছে।’

আরো পড়ুন: প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন সচিব

বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল কানেকটিভিটির ওপর গুরুত্ব দেওয়ায় তা অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং নারীর ক্ষমতায়নসহ সামাজিক পরিবর্তন আনতে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এটা এসডিজি বাস্তবায়ন এবং কভিড-১৯ বিরোধী লড়াইয়েও সহায়তা করছে।

২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা আমাদের তরুণদের দিন বদলের এই যাত্রার কেন্দ্রবিন্দুতে রাখতে চাই।’

আরো পড়ুন: যেখানে চাইলেই বদলি হতে পারেন প্রাথমিক শিক্ষকরা!

সেই জায়গা থেকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে উদীয়মান চাকরির বাজারের কথা বিবেচনা করে ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ডিজিটাল একাডেমি অ্যান্ড সেন্টার অব এক্সিলেন্স গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেন তিনি। এ ছাড়া ডিজিটাল সেবার অগ্রযাত্রার অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে একটি শক্তিশালী বৈশ্বিক অংশীদারি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের আগ্রহের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

আরো পড়ুন: পরীক্ষা না হলে যেভাবে হবে এইচএসসি’র ফল

বাংলাদেশ জার্নাল/কেআই

  • সর্বশেষ
  • পঠিত