ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ১৭ মিনিট আগে
শিরোনাম

কোয়ারেন্টাইনে যেমন সময় কাটাচ্ছেন অপূর্ব ও তাঁর পরিবার

  বিনোদন প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২৮ মার্চ ২০২০, ১৪:২৯

কোয়ারেন্টাইনে যেমন সময় কাটাচ্ছেন অপূর্ব ও তাঁর পরিবার

এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইস্যুর নাম করোনা ভাইরাস। কোভিড ১৯ নামের এই ভাইরাসটি ইতিমধ্যে সব দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে। রীতিমতো মহামারি আকার ধারণ করেছে বিশ্বের উন্নত সব দেশগুলোতে। বিশেষ করে ইতালি, স্পেন, চীন, যুক্তরাষ্ট্র এই দেশগুলোতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা মহামারি আকারে পৌছে গেছে। প্রতিদিন মারা যাচ্ছে শতশত মানুষ। এই ভাইরাস আঘাত হেনেছে বাংলাদেশেও।

করোনা ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচতে ইতিমধ্যেই নেয়া হয়েছে সব ধরনের ব্যবস্থা। লকডাউন অবস্থায় হোম কোয়ারেন্টাইনে আবদ্ধ সাধারণ মানুষজন। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সচেনতা ছড়িয়ে দিতে তারকাদের তৎপরতা চোখে পড়ার মতো। দেশসেরা সব তারকারাই নিজেদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সতর্কতামূলক পোস্ট, ভিডিও শেয়ার করছে। এই মুহূর্তএ দেশের সব তারাকারাই অবস্থান করছেন হোম কোয়ারেন্টাইনে।

বাংলা নাটকের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেতা অপূর্ব এই মুহুর্ত পুরুদস্তর হোম কোয়ারেন্টাইনে। স্ত্রী এবং ছেলেকে নিয়ে হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন এই অভিনেতা। সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়ে যাচ্ছেন নিয়মিত সতর্কতামূলক আপডেট।

এক পোস্টে এই অভিনেতা লিখেন, করোনা ভাইরাস তখনই আপনার বাসায় আসবে যখন করোনা ভাইরাসকে রিসিভ করতে আপনি বাসা থেকে বের হবেন৷ তাই দয়া করে বাসায় থাকুন।

শত ব্যস্ততায় ডুবে থাকা বাবা অপূর্ব এবং মা নাজিয়া হাসান অদিতির ছেলে আয়াশকে নিয়ে হোম কোয়ারেন্টাইনের সময়টা কেটে যাচ্ছে। প্রত্যেকেই যারা যার ফেসবুকে ছেলে আয়াশের কোয়ারেন্টাইন থাকা অবস্থার ছবি শেয়ার দিচ্ছেন।অপূর্ব ছেলের নামাজের জায়নামাজে নামাজরত অবস্থায় ছবি শেয়ার দেন নিজের ফেসবুকে। আর মা অদিতি দেন কোয়ারেন্টাইন এলব্যাম।

অদিতি লিখেন, কোয়ারেন্টাইন সময়টাকে কুরআন টাইম বানিয়ে নিন।

ছবিগুলোতে দেখা যায় মা ছেলের দুষ্টমিষ্ট আবেগঘন কিছু মূহুর্ত। ছেলেকে কুরআন শেখাচ্ছেন। রান্নাঘরে রান্না শেখাচ্ছেন, শেখাচ্ছেন ছবি আঁকাও। পড়াশোনার দিকটাতেও বেশ নজর দিচ্ছেন, দেখা যাচ্ছে ছবিগুলোতে। মা ছেলের আবেগঘন মুহূর্ত যেন উপচে পড়ছে এই হোম কোয়ারেন্টাইন সময়টাতে।

সর্বশেষ করোনা ভাইরাসে বাংলাদেশে সর্বোমোট ৪৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন। নতুন করে কেউ আক্রান্ত হন নি। এখন পর্যন্ত মারা গিয়েছেন ৫ জন এবং সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে গিয়েছেন ১৫ জন।

আইএন

  • সর্বশেষ
  • পঠিত