ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৩ মিনিট আগে
শিরোনাম

যে ৫ দেশের নেই নিজস্ব কোনও বিমানবন্দর

  আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশ : ৩০ জুলাই ২০২২, ১৭:৪৯  
আপডেট :
 ৩০ জুলাই ২০২২, ১৮:১৪

যে ৫ দেশের নেই নিজস্ব কোনও বিমানবন্দর
ছবি: আনন্দবাজার

বিমান পরিষেবা ছাড়া আধুনিক বিশ্ব কার্যত অচল। বিশেষত দূরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছনোর জন্য পরিবহণের দ্রুততম মাধ্যমই হলো বিমান। কিন্তু জানেন কি এখনও পৃথিবীতে এমন কিছু দেশ আছে, যেখানে আজও কোনও বিমানবন্দর নেই! রইল তেমনই পাঁচটি দেশের হদিশ।

সান মারিনো

১। সান মারিনো: সান মারিনো পৃথিবীর পঞ্চম ক্ষুদ্রতম দেশ। এখানে যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় ইতালির মধ্যে দিয়ে যাওয়া। ইতালির ফেদেরিকো ফেলিনি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দূরত্ব সান মারিনো থেকে মাত্র ২১ কিলোমিটার। তাই এই বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই পৌঁছে যাওয়া যায় সান মারিনোতে।

ভ্যাটিকান সিটি

২। ভ্যাটিকান সিটি: এ কথা অনেকেই জানেন যে পোপের আবাসস্থল ভ্যাটিকান সিটি পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দেশ। কিন্তু ভ্যাটিকান সিটির যে নিজস্ব বিমানবন্দর নেই, সে কথা অজানা অনেকের। ভ্যাটিকান সিটি কার্যত রোমের ভিতরেই অবস্থিত। তাই এখানে পৌঁছনোর সহজতম উপায় রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি-ফ্লুমিসিনো বিমানবন্দরে নামা। এই বিমানবন্দর থেকে ভ্যাটিকানের দূরত্ব সড়কপথে ৩০ কিলোমিটার।

মোনাকো

৩। মোনাকো: মোনাকো পৃথিবীর দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ। এই দেশটির তিন দিকে রয়েছে ফ্রান্সের সীমান্ত। নিকটতম বিমানবন্দর ফ্রান্সের নিস শহরে অবস্থিত কোট ডা জিউ। সড়ক ও জলপথে সেখান থেকে যাওয়া যায় মোনাকোতে। সময় লাগে আধ ঘণ্টা।

লিকটনস্টাইন

৪। লিকটনস্টাইন: লিকটনস্টাইন অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পর্যটনের জন্য পরিচিত। তবু এই ছোট্ট দেশের নিজস্ব কোনও বিমানবন্দর নেই। কাছাকাছি বিমানবন্দর বলতে পাশের দেশ সুইৎজারল্যান্ডের সেন্ট গ্যালেন অল্টানরাইন বিমানবন্দর। সেখান থেকে জল কিংবা সড়কপথে চলে যাওয়া যায় লিকটনস্টাইনে। রয়েছে রেলপথও।

অ্যান্ডোরা

৫। অ্যান্ডোরা: এই দেশটি স্পেন ও ফ্রান্সের সীমানায় অবস্থিত। ট্রেকিং ও হাইকিংয়ের জন্য বহু পর্যটক প্রতি বছর এখানে আসেন। অ্যান্ডোরার রাজধানী ভেল্লা গোটা ইউরোপের সর্বোচ্চ রাজধানী। অ্যান্ডোরার নিজস্ব কোনও বিমানবন্দর না থাকলেও তিন ঘণ্টা দূরত্বে রয়েছে স্পেন ও ফ্রান্সের পাঁচ-পাঁচটি বিমানবন্দর।

বাংলাদেশ জার্নাল/এমএস

  • সর্বশেষ
  • পঠিত