ঢাকা, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ১০ মিনিট আগে
শিরোনাম

শাহেদকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলো ‘আসল’ রিজেন্ট গ্রুপ

  জার্নাল ডেস্ক

প্রকাশ : ১৫ জুলাই ২০২০, ১৮:৩৮  
আপডেট :
 ১৫ জুলাই ২০২০, ১৯:১৬

শাহেদকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলো ‘আসল’ রিজেন্ট গ্রুপ
ব্যারিস্টার তারেক আকবর খন্দকার

প্রতারণা মামলায় সদ্য গ্রেপ্তার শাহেদকে নিয়ে চাঞ্চল্যকার তথ্য দিয়েছেন ‘আসল’ রিজেন্ট গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যারিস্টার তারেক আকবর খন্দকার। রিজেন্ট গ্রুপের ফেসবুক পেইজে এক ভিডিও বার্তায় তিনি শাহেদের প্রতারণার বেশ কিছু তথ্য তুলে ধরেন।

আরও পড়ুন: যার তথ্যে ধরা পড়লেন শাহেদ

ব্যারিস্টার তারেক আকবর ওই ভিডিওতে বলেন, রিজেন্ট গ্রুপ ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আজ পর্যন্ত তারা সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসছে। এটি সরকারের নিবন্ধিত একটি কোম্পানি। কিন্তু সম্প্রতি একটি ফেইক রিজেন্ট গ্রুপের নাম শোনা যাচ্ছে। যারা উত্তরার রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক। যাদের হেড অফিস উত্তরায়। তাদের ওয়েবসাইটে আমাদের বিভিন্ন অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের নাম দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: রিজেন্টের চেয়ারম্যান শাহেদ অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

তিনি আরো বলেন, ২০১৫ সালের ফেক রিজেন্ট গ্রুপের মালিক শাহেদ কক্সবাজারের ইনানীতে আমাদের জায়গার সামনে দাঁড়িয়ে একটি ছবি তোলেন। পরে ব্যক্তিগত ফেসবুকে সেই ছবি আপলোড করে লেখেন ‘প্রজেক্ট ভিজিট’। নিশ্চয় কু-উদ্দেশ্য না থাকলে অন্যের জমিতে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে তিনি ‘প্রজেক্ট ভিজিট’ লিখতেন না। এছাড়া গুলশান সোসাইটির একটি প্রোগ্রামে দুইজন লোক এসে আমাকে বলে তারা রিজেন্ট গ্রুপের ডিরেক্টর। অথচ আমি তাদেরকে চিনি না। কথাবার্তায় জানতে পারি ডিরেক্টর হওয়ার জন্য তারা দুই কোটি করে টাকা দিয়েছেন ফেক রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান শাহেদকে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তারা কোনো কাগজপত্র পাননি। এতে আমি বুঝলাম এসব বাটপারি করেই তারা বিজনেস চালায়।

আরও পড়ুন: বোরকা পরেও রক্ষা পেলেন না শাহেদ

তিনি বলেন, আমরা ২০১৫ সালে উত্তরার সেই ফেক রিজেন্ট গ্রুপকে একটি লিগ্যাল নোটিশ পাঠাই। সেখানে আমাদের রিজেন্ট গ্রুপের নাম ব্যবহারের জন্য আমরা দুইশ’ কোটি টাকার মানহানি মামলার কথা বলি। তাদেরকে বলা হয় যেন আমাদের নাম ব্যবহার না করে।

আরও পড়ুন: ড্রেনের ভেতর শুয়ে ছিলেন প্রতারক সাহেদ

ব্যারিস্টার তারেক খন্দকার বলেন, আমি মনে করি শাহেদের মতো যারা বিভিন্ন কোম্পানির নাম ব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় নেয় তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত এবং কঠোর শাস্তি দেয়া প্রয়োজন। কারণ এদের জন্য সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুন্ন হচ্ছে।

ভিডিও:

বাংলাদেশ জার্নাল/আরকে

  • সর্বশেষ
  • পঠিত