ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ২০ মিনিট আগে
শিরোনাম

কোচ হতে আমি নিজেকে যোগ্য মনে করি: সুজন

  স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশ : ২০ জুলাই ২০১৯, ১৯:০৫

কোচ হতে আমি নিজেকে যোগ্য মনে করি: সুজন
ফাইল ছবি

স্টিভ রোডসের বিদায়ের পর বাংলাদেশের প্রধান কোচের পদটি খালিই রয়েছে। এদিকে জাতীয় ক্রিকেট দলের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধান কোচ খোঁজা শুরু করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এদিকে স্টিভ রোডসের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের পর থেকেই জাতীয় দলের ভারপ্রাপ্ত কোচ হিসেবে নাম উঠে আসে খালেদ মাহমুদ সুজনের। কিন্তু তিনি বারবার গণমাধ্যমে বলেছিলেন, ভারপ্রাপ্ত নয়; জাতীয় দলের স্থায়ী কোচ হতে চান।

বাংলাদেশ দলের অন্তর্বর্তীকালীন কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন মনে করেন, জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব পালন করার যোগ্যতা তার রয়েছে। শ্রীলঙ্কা সফরে উড়াল দেওয়ার আগে প্রধান কোচ হিসেবে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিমত জানান তিনি।

তার দাবি, দেশীয় কোচদের উপর বিসিবির আস্থা কম থাকায় তাদের কাজ করার সুযোগ কমে গেছে। তবে দেশি কোচদের দল সামলানোর বা কোচিং করানোর যোগ্যতা আছে বলে মনে করেন সাবেক এই অধিনায়ক।

তার ভাষ্য, ‘এখনও স্থানীয় কোচের প্রতি আস্থা সেভাবে হয়নি বোর্ডের। তবে আমি নিজেকে যোগ্য মনে করি, কতটুকু যোগ্য আমি জানি না। তবে আমি মনে করি এটি রকেট সাইন্স না, একটি দলের কোচিং করানো। যেটা অন্যান্য কোচরা করে। ধরুন সবাই বলে যে লেভেল ৩-৪ করা। আমরাও লেভেল ৩ করেছি ২০০৬-০৭ সালে।’

বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সাথে মনস্তাত্ত্বিক যোগাযোগ বিদেশি কোচদের ঠিক কতটা হয়- সেই প্রশ্ন করে থাকেন অনেকে। সুজন জানালেন, তাদের জন্য সুবিধাজনক হবে বিদেশি কোচের ‘কঠিন’ কাজটাই।

তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি যেহেতু আমি এদেশে বড় হয়েছি, এই ছেলেদের সাথে খেলেছি বা মাঠে গিয়েছি তাই আমার জন্য পরিকল্পনা করা আরো সহজ হবে। এই কারণে একেকজনের মানসিকতা আসলে দ্রুত বুঝতে পারি। এটি মানসিক একটি খেলা আমি মনে করি। কারণ একটা মানুষ ১১টা মানুষকে এক করে, একটি টিম স্পিরিট তৈরি করে ম্যাচ জেতানোর একটা ব্যাপার থাকে। আমি মনে করি সেটা আমি পারি।’

তিনি আরো বলেন, ‘নতুন কোচ আসলে যেটি হয় একটি দলকে চেনা, নতুন খেলোয়াড়দের চেনা, তাদেরকে বোঝা। এটি করতে করতে হয়ত অনেক সময় চলে যায়, যেটি হয়তো বা আমার লাগবে না। জুনিয়র দলের খেলোয়াড় যারা আছে তাদের সবার সাথে কাজ করে আমি অভ্যস্ত আসলে।’

এনএইচ/

  • সর্বশেষ
  • পঠিত