ঢাকা, রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ২০ মিনিট আগে
শিরোনাম

দাড়ির যত্নে করণীয়

  জার্নাল ডেস্ক

প্রকাশ : ২৭ জুলাই ২০২০, ১৭:১৭  
আপডেট :
 ২৭ জুলাই ২০২০, ১৯:০৬

দাড়ির যত্নে করণীয়

মুখভর্তি ঘন দাড়ি চেহারা যেমন বদলে দেয়, তেমন একজন পুরুষের ব্যক্তিত্বেও আনে পুরুষত্বের ছাপ। দাড়ি ফ্যাশনের অংশ বা ধর্মীয় বিশ্বাস যে কারণেই রাখা হোক না কেন তা পরিপাটি রাখতে যত্নের বিকল্প নেই। তাছাড়া মুখের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে রেহাই পেতে দাড়ি পরিচ্ছন্ন রাখার প্রয়োজনীয়তা অনেক।

রাসায়নিক পণ্য ব্যবহার পরিহার: রাসায়নিক পদার্থ দাড়ি ও মুখের ত্বক দুটোরই ক্ষতির কারণ হয়তে পারে। পণ্যের ব্রান্ডগুলো নানারকম কার্যকারিতার কথা বললেও যে কোনো রাসায়নিক প্রসাধনী ত্বকে জ্বালাপোড়া ও অস্বস্তি সৃষ্টি করে। খুব বেশি প্রয়োজন না হওয়া পর্যন্ত দাড়ির যত্নে রাসায়নিক পণ্য ব্যবহার পরিহার করাই ভাল।

নিয়মিত দাড়ি ধোয়া: দাড়ি মুখেরই একটা অংশ। এর ঘনত্ব অনুযায়ী মুখ তৈলাক্ত বা চিটচিটে হয়ে যায়। এতে ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ ও ব্রণ হয়ে চুল্কানির সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যা এড়াতে দিনে দুবার ফেইসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। বাইরে থাকা অবস্থায় ঘাম ও তেল মুছতে ‘ফেইস ওয়াইপ্স’ ব্যবহার করুন।

কন্ডিশনার ব্যবহার: দাড়ি পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি তা আর্দ্র রাখতে কন্ডিশনার ব্যবহার করাও জরুরি। মাথার চুল ও দাড়ির মধ্যে পার্থক্য আছে। দাড়ি ছোট হলেও তা অগোছালো ও জটালো হয়ে থাকতে পারে। তাই প্রাকৃতিক উপাদান যেমন- অ্যালো ভেরা ও নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এতে দাড়ি সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

‘ট্রিম’ করা: দাড়ি বৃদ্ধি করতে ট্রিমিংয়ের প্রয়োজন আছে। নিয়মিত দাড়ি ছাঁটুন। দাড়ি ছোট করা না হলে অনেক ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ ও অণুজীব বাসা বাধে। তাছাড়া, এলোমেলো দাড়িতে দেখতেও ভালো দেখায় না। তাই দাড়ি অপ্রয়োজনীয়ভাবে বড় হতে থাকলে তা ছেঁটে সুন্দর আকারে নিয়ে আসুন।

দাড়ি আঁচড়ানো: দিনে দু'একবার দাড়ি আঁচড়ানো উচিত। এতে দাড়িতে দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিচ্ছন্নভাব আসে এবং জট ও কোঁকড়ানোভাব থাকে না।

ময়েশ্চারাইজড রাখা: দাড়ি শুধু কন্ডিশন করলে হয় না, এটি ময়েশ্চারাইজ করা প্রয়োজন রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • পঠিত