ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৩ ঘন্টা আগে
শিরোনাম

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড পরিদর্শন করলেন রাষ্ট্রপতি রুটো

  নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ১৪ অক্টোবর ২০২৩, ২০:০২

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড পরিদর্শন করলেন রাষ্ট্রপতি রুটো
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড পরিদর্শন করলেন রাষ্ট্রপতি উইলিয়াম সামোই রুটো।

ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড লিমিটেডের ফ্যাক্টরি শুক্রবার পরিদর্শন করেছেন দেশটির রাষ্ট্রপতি উইলিয়াম সামোই রুটো। স্থানীয় শিল্প ও স্বাস্থ্যখাত এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উন্নয়নে এই সফর বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড লিমিটেডের প্রজেক্ট ডিরেক্টর অঞ্জন কুমার দাসের উষ্ণ অভ্যর্থনায় রাষ্ট্রপতির সফর শুরু হয়। কেনিয়ার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন একদল উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা।

উল্লেখযোগ্য অতিথিদের মধ্যে ছিলেন- দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সুসান ওয়াফুলা নাখুমিচা, শিল্প বাণিজ্য ও বিনিয়োগ মন্ত্রী রেবেকা মিয়ান, চিকিৎসাসেবা মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিগত সচিব হেরি কিমটাই, সংসদ সদস্য মিসেস এলিজাবেথ কাইলেমিয়া, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড লিমিটেডের পরিচালক ড. ইরুকি কাইলেমিয়া, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড লিমিটেডের চিফ ফার্মাসিস্ট ড. মারেতে এনজোকা এবং কেনিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক মুহাম্মদ।

প্রেসিডেন্ট রুটো তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে কেনিয়া স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং অন্যান্য ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠানগুলোকে ফ্যাক্টরি স্থাপনের মাধ্যমে পূর্ব আফ্রিকার প্রায় ৪ কোটি মানুষকে সেবা দেওয়ার এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেডের অত্যাধুনিক ফ্যাক্টরি ঘুরে দেখেন।

কর্মীদের নিষ্ঠা ও একাগ্রতার প্রশংসা করেন তিনি।

এ সময় স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের উৎপাদন সংক্রান্ত পানি, বিদ্যুৎ যাতে নিরবিচ্ছিন্নভাবে সরবরাহ হয় সে ব্যাপারে উপস্থিত মন্ত্রী পরিষদ সদস্যদের নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপতি। স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের পূর্ব আফ্রিকাতে রপ্তানিতেও যে সকল সাহায্য প্রয়োজন তার দিকে খেয়াল রাখতেও মন্ত্রী পরিষদকে নির্দেশ দেন তিনি।

২০১৮ সালে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু করা হয়েছিল। কভিডের কারণে ফ্যাক্টরি নির্মাণকাজের গতি কমে গেলেও পরে খুব দ্রুত নির্মাণ শেষ হয়।

২০২১ সাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্যাক্টরিটি কার্যক্রম শুরু করে। এখান থেকে ঔষধ উৎপাদন করে আফ্রিকা ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়।

বাংলাদেশ জার্নাল/এসএ

  • সর্বশেষ
  • পঠিত